জাকির নায়েকের বক্তব্যের চেয়ে ছবি দেখা উত্তম!

লেখকঃ মমিনুল ইসলাম

শিরোনাম দেখে হয়তো অনেকে বিব্রতবোধ করতে পারেন। ভাবতে পারেন আবার কে কোন ফতোয়া দিলো! তবে বাস্তবতা থেকেই কথাটা বলা। আমাদের দেশের কিছু আলেম-উলামা পরোক্ষভাবে হয়ত এমন মনোভাবই পোষণ করেন!
সেদিন সকালে সেলুনে গিয়েছিলাম। তখন সেখানে পিসটিভিতে ড. জাকির নায়েকের বক্তব্য চলছিল। ‘ননভেজ খাবার কি নিষিদ্ধ’ এমন বিষয়ে একজন বিখ্যাত খ্রীষ্টান পণ্ডিতের সঙ্গে বীর দর্পে বিতর্ক করছিলেন তিনি। এ বিষয়ে ইসলাম ও বিভন্ন ধর্ম এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত সব তথ্য প্রমাণাদি আর যুক্তিতর্ক দিয়ে তুলো ধোনা করছিলেন তাকে।
যদিও বিষয়টি পুরনো তবুও এমন বাগ্মীতার সাথে গোটা বিশ্বর সামনে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরায় একজন মুসলিম হিসেবে বেশ গর্ববোধ করছিলাম। আমার মতো অনেকেই বেশ উৎসাহের সাথে এ বিতর্ক উপভোগ করছিল।
কিন্তু হঠাৎ দেখি জাকির নায়েকের বক্তব্যের বদলে হিন্দি ছবি চলতে শুরু করল। প্রথমে ভাবলাম হয়ত সেলুন কর্তৃপক্ষ চ্যানেল পরিবর্তন করেছে। কিন্তু না, অনেক কষ্টে পেছনে ফিরে দেখি রিমোট একজন হুজুরের হাতে।
আপনি বলতে পারেন, পিসটিভি না হায় নাই দেখল, তাই বলে তিনি কি এর বদলে হিন্দি ছবি দেখবে। তিনি হয়ত আদৌ তা পছন্দ করেন না। কিন্তু পিস টিভি সম্পর্কে মারাত্মক এলার্জি থেকেই হয়ত তৎক্ষনাৎ এমনটা করেছেন। তার এটা ভাবা উচিৎ ছিল এর মাধ্যমে সে হয়ত ৮/১০ জনকে পিস টিভি থেকে বঞ্চিত করতে পেরেছে কোটি কোটি মানুষকে নয়।

Dr. Zakir Naik
Dr. Zakir Naik

শুধু এ প্রেক্ষাপটেই যে এমন অনুভূতি তা কিন্তু নয়। আগেও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম অথবা মসজিদে কিছু আলেম উলামাকে পিসটিভি দেখাকে হারাম ফতুয়া দিতে শুনেছি। আবার অনেককে ড. জাকির নায়েককে ইহুদি-খ্রিস্টানদের দালালও ফতুয়া দিতে শুনেছি। এমনকি সাম্প্রতিক তিনি নিজেকে নবী দাবি করেছেন বলেও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে হুজুরদের মিথ্যাচার করতে দেখেছি! তাদের উদ্দেশ্য যেন জাকের নায়েক বা পিস টিভি থেকে মানুষকে দূরে সরিয়ে রাখা।
ইহুদি-খ্রিস্টানরা মানুষকে কোরআন-হাদিস থেকে যতটা না দূরে সরিয়ে রাখতে পারছে তার চেয়ে এসব হুজুররা বেশি পারছে। একবারও ভেবে দেখছে না ব্যক্তিগত বিদ্বেষের কারণে ইসলামের কী ক্ষতিটা হচ্ছে। জাকির নায়েক মিলাদ পছন্দ করেন না বা কোরআন হাদীসে নেই এমন বিষয় পছন্দ করেন না যা আপনার স্বার্থে আঘাত হানতে পারে। কিন্তু সেটাতো আমার মতো সাধারণ মানুষের মাথা ব্যথা নয়। আপনার ব্যক্তিগত কারণে অন্যান্য সাধারণ মুসলিমদের বিভ্রান্তি করার অধিকার আপনার নেই। আমার কাছে কোন প্রমাণ নেই তবে তর্কের স্বার্থে মেনে নিলাম তিনি কিছু ভুল বলে থাকেন। তাহলে তার সামান্য ভুলের কারণে কি তার সব খেদমতই অগ্রহণযোগ্য। আর কেই বা আছে শতভাগ বিশুদ্ধ কথা বলতে পারে। আর যারা তার বিরোধিতা করছে ইসলামের জন্য তারাতো তার সমতুল্য বা কাছাকাছিও কিছু করে দেখাতে পারেনি। তাহলে আমরা তাদের কাছ থেকে সেই খেদমতটা গ্রহণ করতে পারতাম।
আলেম সমাজের পরস্পরকে এমন দোষাদোষীতে আমার মতো একজন সাধারণ মুসলমানের কাছে বেশ বিব্রতকর ও বিভ্রান্তিকর মনে হয়েছে। মনে হলো এতদিন ধরে মুসলিম হিসেবে যে গর্ববোধ করছিলাম তা কি মিথ্যা? ইসলামের ঠিকাদার কি আল্লাহ তায়ালা হাতে গোনা কিছু আলেম উলামাকে দিয়ে দিয়েছেন। যেমনটা হিন্দু ধর্মের ঠাকুরদের দেয়া হয়েছে। আলেম সমাজের এমন কাঁদা ছোড়াছুড়ি সব সাধারণ মুসলিমকেই বেশ বিভ্রান্ত করছে।
অনেকে বলতে পারেন এতো গর্ব করারই বা কি আছে। জাকির নায়েকের চেয়ে কি ভাল কোন ইসলামি স্কলার নেই। তিনিই কি একমাত্র ইসলামের সৌন্দর্য তুলে ধরতে পারেন, আর কেউ নয়?
আসলে বিষয়টা সেখানে নয়। জাকির নায়েককে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করা উদ্দেশ্য নয়। কারণটা শুনলে হয়তো আপনিও আমার সঙ্গে একমত হতে পারেন। আমার কাছে মনে হয়েছে যে, আমরা অধিকাংশ মুসলমান বিভিন্ন দল-মতভেদ-বিশ^াসের উর্ধে উঠে ইসলামের মৌলিক বিশ^াসের ওপর গোটা মুসলিমদের একটি প্লাটফর্মে দেখতে ব্যর্থ হচ্ছি। আর যে কারণেই আজ বিশ^ব্যাপি মুসলমানদের চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে।
আমরা জানি মুসলমানদের মধ্যে অনেক দলাদলি আছে। যেমন শিয়া, সুন্নি, খারেজি, রাফেজি। আবার সুন্নিদের মধ্যে হানাফি, শাফেয়ি, হাম্বলি, মালেকি, সালাফি, ওয়াহাবি ইত্যাদি দল রয়েছে। অন্যদিকে আবার দেখি আমাদের দেশের হানাফি মাযহাবের মধ্যেও অনেক ধর্মীয় রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক দল রয়েছে।
প্রশ্ন হলো জাকির নায়েক কি কখনও এদের কোন একটির অন্তর্ভূক্ত বা কোনটিকে সমর্থন করেছেন। তিনি তো কেবল মুসলিম হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়েছেন এবং সবাইকে এক করে দেখতে চেয়েছেন। তাহলে আমরা কেন তাকে আমাদের প্রতিপক্ষ বানাচ্ছি। তিনি কোরআন হাদিস থেকে মৌলিক বিষয়গুলো তুলে ধরে সাবইকে এক প্লাটফর্মে আনতে চাচ্ছেন। যে কৌশলটা তিনি অন্য ধর্মের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করেন। তিনি সব ধর্মের সাদৃশ্যগুলো তুলে ধরে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে একটা প্লাটফর্মে আনার চেষ্টা করছেন। আর একজন একনিষ্ঠ ও মধ্যমপন্থি মুসলিম হিসেবে তো সেটাই কাম্য হতে পারে। প্রগতিশীল, উদার ও ধর্মনিরপেক্ষ তো কেবল তাকেই বলে; তাই নয় কি?
তার সম্পর্কে আরেকটি বিষয় উল্লেখযোগ্য হলো, তিনি সব ধর্মের ওপর অগাধ জ্ঞান রাখেন যার জন্য তিনি অনন্য প্রশংসার অধিকারী। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রধান ধর্ম গ্রন্থ, কোরআন হাদিস, জ্ঞান বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সমসাময়িক বিষয় সম্পর্কে পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করে জোরসে বক্তব্য ও প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন। কার্যত কারণেই ভুলভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করার সুযোগ নেই। আর তার অধিকাংশ শ্রুতাই সমসাময়িক ও জ্ঞান বিজ্ঞানে উচ্চ শিক্ষিত। এমন শ্রুতাদের ক্রিটিকাল প্রশ্নের সন্তোষজনক উত্তর প্রদান কয়জন সার্টিফিকেটধারী আলেমইবা পারেন। তাই এটা তার প্রতি আল্লাহর এক অনন্য নেয়ামত। তা কখনও আমাদের জন্য হিংসার হতে পারে না।
বর্তমান মিডিয়া ও তথ্য প্রযুক্তির যুগে মুসলমানরা যখন বিশ^ব্যাপি মিডিয়া সন্ত্রাসের শিকার, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ থেকে শুরু করে সব নিকৃষ্টতম অভিভাদন দিয়ে মুসলমানদের অমুসলিমদের কাছে উপস্থাপন করা হচ্ছে তখন কাউকে তো দেখা যায়নি এগিয়ে আসতে। নিজেরা সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের শিকার হয়ে আবার উল্টো এমন দুর্নামেই অমুসলিমদের জাতাকলে পড়ে নিষ্পেষিত হচ্ছে মুসলিম সমাজ। মিডিয়া চক্রান্তের কারণে অমুসলিমদের কাছে ইসলাম সম্পর্কে যে ভুল ধারণা জন্মিয়েছে তা দূর করতে কার্যকর ভূমিকা কয়জন মুসলিম রাখতে পেরেছে।
এমতাবস্থায় যখন ড. জাকির নায়েক অমুসলিম এবং তাদের মিডিয়াকে চ্যালেঞ্জ করে বীর দর্পে ইসলাম ও মুসলিমের সৌন্দর্য তুলে ধরছেন তখন তো আমাদের গর্ববোধ করাই শ্রেয়। যিনি ইসলাম সম্পর্কে অভিযোগকারীদের তুলো ধুনো করছেন তাদের নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থ দিয়েই। প্রমাণ করছেন ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব। মুসলমানের জন্য এটা গর্বের না হলে আর কিইবা হতে পারে তা আমার জানা নেই। সকল ধর্মের ধর্ম গ্রন্থ দিয়ে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরার ফলেই হয়তো অনেক অমুসলিম ইসলাম গ্রহণ করতে নৈতিকভাবেই বাধ্য হচ্ছে। একজন ভাল মুসলিম হিসেবে সেটা হয়তো একমাত্র চাওয়া হতে পারে।
মুসলিমদের কোন নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠির কাছে জাকির নায়েকের কিছু বিষয় পছন্দনীয় নাও হতে পারে। আমরা কি সেসব কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মুসলিমদের জাতীয় স্বার্থে ব্যক্তিগত পর্যায়ে রাখতে পারি না। তিনি কোরআন ও হাদিস থেকে মতভেদের উর্ধ্বে যে সব কথাগুলো শত শত কোটি মানুষের কাছে তুলে ধরছেন তাকে স্বাগত জানাতে পারি না। অথবা আমরাও কি তার মতো মিডিয়ায় ইসলামকে সুন্দরভাবে তুলে ধরার কম বেশি চেষ্টা করতে পারি না। আমরা কি পারি না সব মতভেদ ভুলে শুধুমাত্র মুসলিম হিসেবে একটি প্লাটফর্ম তৈরি করতে। আমার মনে হয় আমরা এমন উদার চিন্তা ভাবনা করতে পারলে মুসলিমদের অধিকাংশ সমস্যা দূর হয়ে যাবে। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের আঙ্গুল চলে যাবে অন্যদের প্রতি।
সেই সঙ্গে গণতান্ত্রিক অথবা অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিই হোক ক্ষমতা দখলের জন্য উম্মাদ না হয়ে মুসলমানরা কি পারে না ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসলামের সার্বজনীন আদর্শ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে। ক্ষমতা অর্জন কষ্ট সাধ্য হলেও আদর্শ দিয়ে সাধারণ মানুষের মন জয় করা কি সহজ নয়।
আমরা যদি সমস্ত মুসলিমকে আদর্শিক মুসলিম হিসেবে তৈরি করতে পারি তাহলে দেখা যাবে একসময় অন্য ধর্মাবলম্বিরাও ইসলামের আদর্শে মুগ্ধ হয়েছে। সমাজবাদি-মার্কসবাদি থেকে শুরু করে মানবতাবাদি, আস্তিক, নাস্তিক, সেক্যুলার সবাই ইসলামের আদর্শের কাছে মাথা নত করতে বাধ্য হবে। আর সবাই আদর্শিক মানুষে রুপান্তরিত হলে কার্যত সরকার অটোমেটিক আদর্শিক, গণতান্ত্রিক এবং জনগণের সরকারে রুপান্তরিত হতে বাধ্য হবে। কারণ মন্ত্রী এমপি তো ওই সব আদর্শিক মানুষদের মধ্য থেকেই নির্বাচিত হয়ে আসবে। আর সেদিনেই দূর হবে ধর্মের নামে সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদ; প্রতিষ্ঠিত হবে ইসলামিক মূল্যবোধের গণতান্ত্রিক সরকার। এক্ষেত্রে ‘বলা সহজ, করা কঠিন’ প্রবাদ বাক্য প্রযোজ্য হলেও প্রচেষ্টাকে উপেক্ষা করা চলে না।
একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে, পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে- আপনি মানুষের কাছে কখন ইসলামের কোন বিষয়টা তুলে ধরবেন। যেমন, আপনার ব্রেন টিউমার হয়েছে আবার আঙ্গুলে সামান্য কেটেও গেছে। এ অবস্থায় আপনার কোন চিকিৎসাটা জরুরি- ব্রেন নাকি আঙ্গুল, তা বলার কিছু নেই। তাই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সমাজে কোন বিষয়টা নিয়ে কথা বলবেন।
নামাম-রোজার মাসলা মাসায়েল নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করবেন নাকি দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে যেগুলো অপেক্ষাকৃত গুরতর ঐক্যবদ্ধভাবে সেই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করবেন। আমার মনে হয় যে বিষয়গুলো নিয়ে কোন মতবিরোধ নেই এবং যেগুলো সবার কাছে গুরত্বপূর্ণ সে বিষয়গুলো প্রাধান্য দেয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে। সেই সাথে আরও শ্রেয় হবে মতভেদপূর্ণ স্বল্প কিছু বিষয় দূরে রেখে শুধুমাত্র মুসলিম হিসেবে সাদৃশ্যপূর্ণ সব বিষয় নিয়ে একসাথে কাজ করা। আর আলেম সমাজের এমন ঐক্যই পারে ইসলামের নামে সৃষ্টি হওয়া সব সমস্যা দূর করে শান্তির বিশ^ উপহার দিতে।
পাশাপাশি মুসলিমদের বিশেষ করে আলেম সমাজকে পশ্চাদপদতা এবং অদূরদর্শিতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। প্রযুক্তির মাধ্যমে অনেক খারাপ হচ্ছে তাই এগুলো হারাম এমন মনোভাব পোষণ করার চেয়ে কিভাবে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে ইসলামের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করা যায় সেটা নিয়ে ভাবতে হবে। কারণ আগে যখন একজন ইসলামিক বক্তা সর্বোচ্চ দুই চার পাঁচ লাখের বেশি মানুষের কাছে বক্তব্য পৌঁছাতে পারতো না এখন মিডিয়ার কল্যাণে শত কোটি মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারছে।
এমনকি রাজা-বাদশা থেকে শুরু করে সকল ধরনের মানুষের শোবার ঘরেও ঢুকতে পারছে। যা আগে কোনভাবেই সম্ভব ছিল না। আমরা বিষয়টা এভাবে চিন্তা করি। অন্তত নিজেরা না পারলেও অন্যদের বাধা প্রদান না করি। হিংসা, বিদ্বেষ, মতভেদ ভুলে মুসলিম হিসেবে চিন্তা করি। যার কাছে যতটুকু ভাল গ্রহণ করার আছে তা গ্রহণ করি এর বিপরীতটাকে কম গুরুত্ব দিই। তবেই হয়তো মুসলমানদের সোনালী ইতিহাস আবার ফিরে আসবে। তাই দেরি না করে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরী’ থেকে শিক্ষা নিয়ে ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’র মতো ছুটে চলি। আল্লাহ আমাদের উত্তম হেদায়েত এবং এক হয়ে থাকার তৌফিক দান করুন। আমিন।

সূত্রঃ আমাদের সময়

এ সম্পর্কিত আরও পোস্ট

৫টি মন্তব্য

  1. Mai ek india muslim huu. Mai pahle sahih Islam ko samjha nahi thaa. Phir dr zakir naaik aaru bahat sara sheikh jeyse matiur rahman madani, sheikh jashimuddin rahmani, saifuddin bilaad etc . In logo ke lectures sunkor mai sahih Islam ko jaan paya. Mera pitaa hanafi majhhab kaa hai. Magar mai ye sab majhab chor chukaa hu aur mai aaj sirf ek MUSLIM hu only MUSLIM. To aaj jo log zakir naaik ko Islam kaa dushmon samajhte wo khud islam ko borbaad kor raha hai. Hum oisaa islaam por daag lagane walaa ” TOKKU MOKKU BAATOIRAA” aalimo por thuktaa hu jo ISLAM ko borbaad kor raha hai. Aur DR ZAKIR NAIK , SHEIKH MATIUR RAHMAN MADANI, SAAIFUDDIN BILAAL, JASHIMUDDIN RAHMANI etc etc RAHIMAULLA o ko support kortaa hu aur unke liye duaaa korta hu ki ALLAH unlogo ko apni sahih koshish ke liye JAANNAAT daan kore Aaaaaamin.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button