ইবনে খালদুনঃ আধুনিক অর্থনীতির পুরোধা

ইবনে খালদুনঃ আধুনিক অর্থনীতির পুরোধা

শাহ্‌ মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান*

অনুলিখন : মুহাম্মাদ আলীমুদ্দীন

আধুনিক অর্থনীতির জন্ম বৃটিশ অর্থনীতিবিদ এ্যাডাম স্মিথের হাতে এমন ধারণাই বিশ্ববাসীর। এর পিছনে সাম্রাজ্যবাদী বৃটিশ তথা পাশ্চাত্যের অব্যাহত ও সুচতুর প্রচারণাই কাজ করেছে। উপরন্তু ইংরেজী শিক্ষায় শিক্ষিত মুসলমানদের ইসলামের গৌরবোজ্জ্বল অতীত সম্বন্ধে জানার অসীম নিস্পৃহতা এবং সাধারণভাবে আরবী ভাষায় রচিত মুসলিম মনীষীদের আকর গ্রন্থগুলি সম্পর্কে সীমাহীন অজ্ঞতা কম দায়ী নয়। প্রকৃত অবস্থা হ’ল আজ হ’তে ছয় শত বছর পূর্বে আফ্রিকা মহাদেশে আধুনিক অর্থনীতির জন্ম এবং তা এক মুসলিম মনীষীর হাতেই। তিনি আর কেউ নন, বিশ্ববিশ্রুত সমাজবিজ্ঞানী ও ইতিহাসবিদ ইবনে খালদূন।

ইবনে খালদূনের পুরো নাম ওয়ালি উদ্দীন আবদুর রহমান ইবনে মুহাম্মাদ ইবন মুহাম্মাদ ইবন আবী বকর মুহাম্মাদ ইবনিল হাসান ইবন খালদূন (৭৩২-৮০৮ হিঃ/ ১৩৩২-১৪০৬ খ্রীঃ) তাঁর জন্ম তিউনিসে মৃত্যু কায়রোয়। সমাজবিজ্ঞানী হিসাবে তাঁর খ্যাতি বিশ্বব্যাপী হ’লেও ইসলামী অর্থনীতি সম্পর্কেও তিনি অগাধ জ্ঞান রাখতেন। ‘কিতাবুল ইবার’ বিশ্ব ইতিহাস সম্পর্কিত তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ হ’লেও এই বইয়ের ভূমিকা বা ‘আল-মুকাদ্দামা তাঁর বহুল পরিচিত ও প্রশংসিত গ্রন্থ। এই বইয়ে তিনি অর্থনীতির যেসব প্রসঙ্গ আলোচনা করেছেন সে সবের মধ্যে রয়েছেঃ (১) শ্রম বিভাজন, (২) মূল্য পদ্ধতি (৩) উৎপাদন ও বন্টন (৪) মূলধন সংগঠন (৫) চাহিদা ও যোগান (৬) মুদ্রা (৭) জনসংখ্যা (৮) বাণিজ্যচক্র (৯) সরকারী অর্থব্যবস্থা এবং (১০) উন্নয়নের স্তর। তাঁর সময়কালে যেসব বিষয় তাঁকে নাড়া দেয় তা হ’ল রাজবংশের উত্থান ও পতন এবং দারিদ্র্য ও প্রাচূর্য । এগুলিতে তিনি বেশ কিছু প্যাটার্ন চিহ্নিত করেন।

এ্যাডাম স্মিথেরও চারশত বছর পূর্বে ‘আল-মুক্বাদ্দামা’য় ইবনে খালদূন শ্রম বিভাজন এবং এর ইতিবাচক ফল সম্বন্ধে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন। একদল মানুষ পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্মিলিত শক্তির ভিত্তিতে যা উৎপাদন করে যা এককভাবে একজনের উৎপাদনের চেয়ে ঢের বেশী। ফলে প্রয়োজন পূরণের পর যা উদ্বৃত্ত থাকে তা বিক্রি করা সম্ভব। তিনি বলেন, শ্রম বিভাজনের ফলেই উদ্বৃত্ত উৎপাদনের সামাজিক সংগঠনের পক্ষে তিনি যুক্তি দেখিয়েছেন। তাঁর মতে, একমাত্র বিশেষীকরণের ফলেই উঁচু হারে উৎপাদন সম্ভব, যা পর্যাপ্ত জীবিকা অর্জনের জন্যে অপরিহার্য। ইবনে খালদূন উৎপাদনের সামাজিক সংগঠনের ক্ষেত্রে মানবীয় শ্রমের সবিশেষ গুরত্বের কথা তুলে ধরেছেন। নানা ধরনের পেশা ও সেসবের সামাজিক উপযোগিতার কথাও তিনি আলোচনা করেছেন। দারিদ্র্যের ভিত্তি এবং তার কারণ সম্বন্ধে তাঁর আলোচনার জন্য ইবনুস সাবিল তাঁকে প্রুঁধো, মার্ক্স ও এঙ্গেলসের পূর্বসূরী হিসাবে গণ্য করেন। ত্বাহাভী দেখিয়েছেন ইবনে খালদূনের মডেলে জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন কিভাবে পরস্পরের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কযুক্ত ।

প্রাকৃতিক সম্পদ অপেক্ষা বিভিন্ন  অঞ্চলের শ্রমিকদের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে শ্রমের আন্তর্জাতিক বিভাজন সম্পর্কে তাঁর ধারণার প্রশংসা করেছেন বৌলাকিয়া। ধনী ও গরীব দেশসমূহের মধ্যে বিনিময়ের হার, আমদানী ও রপ্তানীর প্রবণতা, উন্নয়নের উপর অর্থনৈতিক কাঠামোর প্রভাব প্রভৃতি বিশ্লেষণসহ তিনি যে তত্ত্ব প্রদান করেছেন তা আধুনিক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য তত্ত্বের ভ্রুণ হিসাবে গণ্য হ’তে পারে। ইবনে খালদূন বিশ্লেষণ করে দেখাতে সক্ষম হন যেসব দেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে উদ্বৃত্ত সেসব দেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় ধনী।আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে জনসংখ্যা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। জনসংখ্যা বেশী হ’লে শ্রম বিভাজন ও বিশেষীকরণ সহজ হয় এবং এতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সম্পসারণ ঘটে। এরূপ উন্নয়নে বিলাসজাত দ্রব্যের চাহিদা ঘটে এবং শিল্পে বৈচিত্র্য আসে। তাঁকে বাণিজ্যবাদীদের পূর্বসূরী হিসাবেও গণ্য করা হয়। কারণ সোনা ও রূপাকে তিনি যে অর্থে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেছেন এবং তার ব্যবহারের কথা বলেছেন তার সাথে পরবর্তী যুগের বাণিজ্যবাদীদের চিন্তার সাদৃশ্য রয়েছে।

তিনি ভৌগলিক অবস্থান ও জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যের বিচারে পৃথিবীকে কয়েকটি অঞ্চলে বিভক্ত করেন। বিষুব রেখার উভয় পার্শ্বে ঘন জনবসতির কারণের তিনি ব্যাখ্যা দিয়েছে। তিনি লক্ষ্য করেন চরম উষজ্ঞ অঞ্চলে জনবসতি কম। কারণ এ সকল অঞ্চলে জীবনযাত্রা কঠোর। পক্ষান্তরে নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের লোকেরা হয় যংযমী, মিতাচারী ও কৃষ্টিবান। এ সকল এলাকার লোকেরা সংস্কৃতি, আচার-আচরণ ও পোশাক-পরিচ্ছদ স্বাভাবিকভাবেই উন্নত হয়।

মুদ্রার মূল্য সম্বন্ধেও ইবনে খালদূনের মূল্যায়নের খুবই তাৎপর্যপুর্ণ। তিনি বলেন, সোনা ও রূপা যেহেতু সব দেশে সকলেই বিনা দ্বিধায় গ্রহণ করে, যেহেতু মুদ্রার মান হিসাবে এই দুই ধাতু ব্যবহার করা সমীচীন। এর দ্বারা মুদ্রার মূল্যও সংরক্ষিত হয়। যেহেতু মুদ্রা হিসাবে ব্যবহারের সময়ে মুদ্রার ওযন দেখা সম্ভব নয় সেহেতু টাকশালে মুদ্রা তৈরীর সময়ে সোনা ও রূপার ধাতুগত মান ও প্রতিটি মুদ্রার ওযন যেন একই রকম হয় তা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। কারণ মুদ্রা শাসক কর্তৃক প্রদত্ত সেই গ্যারান্টি বহন করে যে, এর মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমাণ সোনা বা রূপা রয়েছে। ইবনে খালদূন বলেন, সকল দ্রব্যই বাজারে নানা ধরনের উঠা- নামার শিকার, কিন্তু মুদ্রা হবে তার ব্যতিক্রম। এজন্য টাকশালকে তিনি সরাসরি খলীফার নিয়ন্ত্রনাধীন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানতূল্য গণ্য করেছেন।

তাঁর রচনায় শ্রমের মূল্যতত্ত্বের সন্ধান মেলে। কারো কার মতে, তাঁর শ্রমের মূল্যতত্ত্বে শ্রমিকের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় ভূমিকা রয়েছে। এজন্য তাঁকে মার্ক্সের পূর্বসূরী হিসাবে গণ্য করা যেতে পারে। সভেৎলানার মতে, তিনিই অতীতকালের প্রথম অর্থনীতিবিদ, যিনি মূল্যের রহস্য ভেদে সক্ষম হন। তিনি আবিস্কার করেন মূল্যের ভিত্তি হচ্ছে শ্রম। তাঁর মতে দ্রব্য-সামগ্রীর মূল্যের মধ্যে তিনটি উপাদান অন্তর্ভূক্ত থাকেঃ (১) বেতন (২) মুনাফা (৩) কর। বেতন উৎপাদনকারীর প্রাপ্য, মুনাফা ব্যবসায়ীর প্রাপ্য এবং কর সরকারের প্রাপ্য, যা দিয়ে সরকারী কর্মকরতাদের বেতন ও সরকারী সেবাসমূহের ব্যয় নির্বাহ হবে। তিনি দেখিয়েছেন কিভাবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার সাথে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পৃক্ত। ইতিহাস ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক বিষয়সমূহের উপর গুরুত্ব প্রদানের ক্ষেত্রে তিনি অগ্রপথিকের  ভূমিকা পালন করেছেন। ইবন খালদূনের সভ্যতার চক্রতত্ত্বকে অর্থনীতিবিদ জে.আর. হিকসের বাণিজ্য চক্রতত্ত্বের সাথে তুলনা করেছেন স্পেঙ্গলার। তবে তাঁর তত্ত্বটি অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্তরের সঙ্গে তুলনা করাই অধিকতর যুক্তিযুক্ত।

কর ও সরকারী ব্যয় সম্পর্কে তিনি বিশদ বক্তব্য  রাখেন। তাঁর মতে, করের পরিমাণ যতদূর সম্ভব নীচু রাখলে তা অর্থনৈতিক উন্নয়নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। যেহেতু জনগণ তখন উন্নয়নের সুবিধাদি ভোগ করার সুযোগ পায়, সেহেতু তারা এতে উৎসাহিত বোধ করে। করের হার নীচু রাখার পক্ষে যুক্তি দেখিয়ে তিনি বলেন, করের উঁচু হার প্রকৃতপক্ষে সরকারের আয় কমিয়ে দেয়। কম কর প্রাচূর্য আনয়ন ও করের ভিত্তি সম্প্রসারণে সহায়তা করে। এতে সরকারেরও আয় বৃদ্ধি ঘটে। কর প্রসঙ্গে তিনি আরো  বলেন, আদায়কৃত করের পরিমাণ যদি খুব স্বল্প হয়, তাহ’লে সরকার তার দায়িত্ব যথাযথ পালনে সক্ষম হবে না। অথচ যে কোন সভ্যতায় জনগণের স্থাবর –অস্থাবর সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণের জন্যে সকারের মত একটি প্রতিষ্ঠানের সহায়তার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। পক্ষান্তরে খুব উঁচু হারের করের পরিনাম খুবই খারাপ।কেননা তখন উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীদের মুনাফা হ্রাস পায় এবং কাজের উৎসাহ উবে যায়।

তিনি অর্থনোইতিক উন্নয়ন ও ব্যবসা –বাণিজ্য গতিশীল রাখার স্বার্থে সরকারী ব্য্য অব্যাহত রাখার সুস্পষ্ট সুপারিশ রেখেছেন। এক্ষেত্রে প্রায় সাড়ে পাঁচ শত বছর পরে আধুনিক পুঁজিবাদী অর্থনীতির অন্যতম পুরোধা কেইনসের প্রদত্ত তত্ত্বের সাথে আশ্চর্য সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। তিনি অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে গতিশীল রাখার জনয যেমন সরকারী ব্য্য অপরিহার্য গণ্য করেছেন, তেমনি সরকারী ব্যয়ের ফলে বাজারে দ্রব্য-সামগ্রীর চাহিদা অব্যাহত থাকে বলে মত প্রকাশ করেছেন। সরকার প্রশাসন ও সেনাবাহিনীসহ যথোপযুক্ত অবকাঠামো গড়ে না তুললে জনগণের প্রয়োজন পূরণ যেমন সম্ভব নয়, তেমনি তারা নিরাপত্তাহীনতায়ও ভোগে। শহরগুলিতে সমৃদ্ধির কারণই হ’ল সরকারী ব্যয়। তাঁর মতে, শাসক এবং অমাত্যবর্গ ব্য্য বন্ধ করলে ব্যবসা-বাণিজ্য মুখ থুবড়ে পড়ে, মুনাফা হ্রাস পায় এবং মূলধনেরও স্বল্পতা দেখা দেয়। তাই সরকার যতই ব্যয় করেন ততই মঙ্গল।

অর্থনৈতিক চিন্তার আধুনিক ইতিহাসবিদদের মধ্যে শ্যূমপীটারই ইবনে খালদূনের কথা উল্লেখ করেন। সাম্প্রতিক কালে ব্যারি গর্ডন তার Economic Anaysis Before Adam Smith –Hesiod to lessius বইয়ে ইবনে খালদূনের অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের গুরুত্বের কথা খুব জোর দিয়ে উল্লেখ করেছে। তাঁর গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও বিশ্লেষমূলক পর্যালোচনার জন্যে জে. স্পেঙ্গলার, ফ্রাঞ্জ রোজেনথাল, টি.বি. আরভিং, জে.ডি. বৌলাকিয়া প্রমখ ইউরোপীয় গবেষকরা তাঁকে আধুনিক অর্থনীতির অন্যতম পুরোধা হিসাবে বিবেচনা করেন। বৌলাকিয়া বলেন-

“Ibn Khaldun discovered a great number of fundamental economic notions e few centuries before their official birth. He discovered the virtue and necessity of a division of  labour  before (Adam) Smith and the principle of labour before(David) Ricardo. He elaborated a theory of population before Malthus and insisted on the role of the state in the economy before Keynes…..But much more than that, Ibn Khaldun used these concepts to build a coherent dynamic system in which the economic mechanism inexorably lead economic activity to long-term fluctuations. Without tools,without preexisting concepts he elaborated  a genial economic explanation of the world….His name should figure among the fathers of economic science.” –Jean David Boulakia,”Ibn Khaldun: A Fourteenth Century Economist”, Journal of  Political Economy, Vol.79 No. 5, September-October 1971, pp.1105-1118

অর্থাৎ ‘ইবনে খালদূন অর্থনীতির বহু মৌলিক ধারণা সেসবের আনুষ্ঠানিক জন্মের পূর্বেই উদ্ভাবন করেছিলেন। এ্যাডাম স্মিথের আগেই তিনি শ্রমবিভাজনের অপরিহার্যতা এবং তার কুফল ও ডেভিড রিকার্ডের পূর্বেই শ্রমের মূল্য সম্পর্কিত তত্ত্ব উদ্ভাবন করেছিলেন। ম্যালথাসের আগেই তিনি জনসংখ্যার একটি সুবিন্যস্ত তত্ত্ব নির্মাণ করেন এবং কেইনসেরও পূর্বে তিনি অর্থনীতিতে রাষ্ট্রের ভূমিকার অপরিহার্যতার উপর গুরুত্বারোপ করেন।……… এর চেয়েও  গুরুত্বপূর্ণ হ’ল ইবনে খালদূন সামঞ্জস্যপূর্ণ গতিশীল এমন এক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা নির্মাণের উদ্দেশ্যে এসন ধারণাকে কাজে লাগিয়েছেন যেখানে অর্থনৈতিক কর্মকৌশল অপ্রতিরোধ্যভাবেই অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে দীর্ঘমেয়াদী অস্থিরতার দিকে ঠেলে দেয়। কোন পুর্ববিরাজমান ধারণা ছাড়াই, কোন গাণিতিক তত্ত্বের সাহায্য ছাড়াই তিনি বিশ্বের একটি সাবলীল ও বিশদ অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা  প্রদানে সমর্থ হয়েছিলেন………। ধনবিজ্ঞানের জনকদের মধ্যে তাঁর নাম গুরুত্বের সাথেই গণ্য হওয়া উঁচিত। জাঁ ডেভিড বৌলাকিয়া, ‘ইবনে খালদূনঃ চতুর্দশ শতাব্দীর এক অর্থনীতিবদ’ (জার্নাল অব পলিটিক্যাল ইকনমি; খণ্ড ৭৯, সংখ্যা ৫, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর, ১৯৭১; পৃঃ ১১০৫-১১১৮)

* প্রফেসর, অর্থনীতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

সুত্র: আত-তাহরীক পুরাতন সংখ্যা।

এ সম্পর্কিত আরও পোস্ট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
skybet88 skybet88 skybet88 skybet88 mix parlay skybet88 slot bonus new member skybet88 skybet88 skybet88 slot gacor skybet88 skybet88