পবিত্র কুরআনের অলৌকিক শৈল্পিক সঙ্গতি

পবিত্র কুরআনের অলৌকিক শৈল্পিক সঙ্গতি

রচনায় :-  মুহাম্মাদ হামীদুল ইসলাম*

পবিত্র কুরআন আল্লাহ পাকের কালাম। মানব জাতির হেদায়াত, ইহকাল ও পরকালের কল্যাণ ও মুক্তির সর্বশেষ পূর্ণাঙ্গ কালজয়ী জীবন বিধান। কাব্যশৈল্পিক গুণগত দিক থেকে বিচার করলে বলা যায়, এ এক অসাধারণ, অলৌকিক বিস্ময়কর মহাগ্রন্থ। চমৎকার শব্দ প্রয়োগে, বাক্য গঠনে, সুরে- ছন্দে, পংক্তির অন্তমিলে, উপমা ব্যবহারে, শব্দ বিন্যাসে লালিত্যময় গতিশীলতায়, আধা পদ্য আধা গদ্যের অপূর্ব সংমিশ্রণে বিশ্বসাহিত্যে আল-কুরআন এক অতুলনীয় মহাসম্পদ।

 

এ মহাগ্রন্থের আর একটি অপূর্ব গুণ হ’ল মানুষের স্মৃতিপটে স্থায়ী রেখাপাত।গোটা বিশ্বে মানব রচিত অসংখ্য কাব্যগ্রন্থ, বিজ্ঞান, দর্শন ও ধর্মের পুস্তক রয়েছে কিন্তু এমন কোন অমর গ্রন্থ নেই, যা মানুষের স্মৃতিপটে আদ্যোপান্ত গাঁথা আছে।পবিত্র কুরআনই একমাত্র গ্রন্থ, যা সারা পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ হাফিযের সিনায় সংরক্ষিত আছে।দুনিয়ার সমস্ত কুরআন জ্বালিয়ে ভস্ম করলেও কুরআন পাক ধ্বংস হবে না।কয়েকজন হাফিযে কুরআন কয়েক ঘন্টার ভিতরে সমস্ত কুরআনকে আবার ক্যাসেট বন্দী বা লিপিবিদ্ধ করে ফেলবে ইন শা আল্লাহ।এ মহাগ্রন্থের ভাব ও ভাষা ছন্দের মধুময় ঝংকার মানুষের প্রাণের তারে তারে, মনের পরতে পরতে, অনুভূতির গভীরে, মর্মমূলের কন্দরে কন্দরে এক অপার পুলক শিহরণ জাগায়।

 

পৃথিবীর কোন কবিতা, গল্প,নাটক, উপন্যাস, কোন সঙ্গীত যতই উন্নতমানের হোক বা মর্মস্পর্শী হোক না কেন, তা একবার পাঠ করলে বা শুনলে দ্বিতীয়বার যেন আর পড়তে বা শুনতে ইচ্ছা করে না।কিন্তু কুরআনের ভাব ও ভাষায় এমন যাদুকরী প্রভাব আছে, যা একবার নয়, দু’বার নয় হাযারবার পাঠেও মন ভরে না।এ মহাগ্রন্থ পাঠে যেন কোন ক্লান্তি নেই, নেই কোন একঘেয়েমি। যতবার তেলাওয়াত করা যায় ততবার যেন নতুন শিহরণ জাগে মনের আনাচে-কানাচে। আরবী ভাষা সাহিত্যে আল-কুরআন এক কালজয়ী অমর গ্রন্থ।এ গ্রন্থের পূর্বে আরবী ভাষায় প্রকৃতপক্ষে কোন সাহিত্য ছিল না। যে কয়েকখানি কবিতা ছিল, তা কেবল শরাব, নারী ও তলোয়াররের প্রশংসাকে কেন্দ্র করে যাকে, প্রকৃত সাহিত্য বলা চলে না।পবিত্র কুরআন আবির্ভাবের পর থেকেই সত্যিকার অর্থে আরবী একটি শক্তিশালী সাহিত্যের ভাষা বলে গৃহীত হয় ও বিভিন্ন দেশে সমাদৃত হয় এবং বহু জাতির সাহিত্যে প্রভাব বিস্তার করতে থাকে।কুরআনকে এবং তার ভাব বিশ্লেষণকারী মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর হাদীছকে বাদ দিলে পৃথিবীর কোথাও আর আরবী ভাষার অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না।

 

সার্থক শিল্পকর্মে থাকে বিষয়বস্তু বৈচিত্র ও প্রকাশভঙ্গীর মাধুর্য।এ দৃষ্টিকোণ থেকে আল-কুরআন এক অনন্য শিল্পকর্ম। এ মহাগ্রন্থের বিষয়বস্তু বিপুল, অজস্র ও বৈচিত্রময়।এখানে রয়েছে আল্লাহ্‌র পরিচয়, তাওহীদ, রিসালাত, আখেরাত, সৎকর্ম ও দুষ্কর্মের প্রতিফল, জান্নাত ও জাহান্নামের বর্ণনা, মহাবিশ্বের সৃষ্টি কৌশল, মানুষ, প্রাণীজগৎ ও উদ্ভিদজগতের আকাশ ও ভূ-মণ্ডলের সৃষ্টিতত্ত্ব, বিজ্ঞান সংক্রান্ত বিভিন্ন তত্ত্ব, বিভিন্ন জাতির উত্থান-পতনের ইতিহাস, বিভিন্ন নবী-রাসূলগণের জিহাদী ও দাওয়াতী জীবনের বর্ণনা।এতে রয়েছে মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য, তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক এবং ইহলৌকিক ও পারলৌকিক জীবনের এক ভারসাম্যপূর্ণ পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান।এতে আরো আলোচিত হয়েছে ধর্মের সমস্ত মূলনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, যুদ্ধ ও শান্তি, সাম্য ও মৈত্রী, সত্যদর্শন, সম্পদ আহরণ, সুষম বন্টন, লেন-দেন, নর-নারীর সম্পর্ক, মর্যাদা, দাম্পত্য জীবন ইত্যাদি।এ সমস্ত বিষয়বস্তুই অপূর্ব ললিত ছন্দায়িত ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে এ মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে । বিশ্ব সাহিত্যে তাই এ এক বিরল অপ্রতিদ্বন্দ্বী মহাগ্রন্থ।

 

পবিত্র কুরআন যে যুগে নাযিল হয় সে যুগ ছিল আরবের কাব্যচর্চা ও প্রতিযোগিতার যুগ।একজন শক্তিশালী কবি কা’বা শরীফের দেওয়ালে লিখে আসতেন তার কবিতা, আর তার চেয়ে শক্তিশালী কবি যদি কেউ থাকতেন তাহ’লে তিনি প্রথম কবির কবিতার ছত্র মুছে ফেলে নিজ কবিতার ছত্র সেখানে লিখে আসতেন। একদিন জনৈক ছাহাবী আল-কুরআনের ‘কাওছার’ নামক ছোট্ট সূরাটি লিখে আসলেন।দিনের পর দিন মাসের পর মাস চলে গেল-এ সূরার অপূর্ব অর্থময় ও ছন্দময় কালামের স্থলে উন্নত মানের কোন কবিতা কেউ রচনা করতে পারল না।শুধু লিখে ছিল ‘লায়সা’ হাযা কালামুল বাশার’ অর্থাৎ এটা কোন মানুষের রচনা নয় (আল্লামা কাযী মুহাম্মাদ সুলাইমান মনছূরপুরী, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন (লাহোরঃ ১৯৬২, ৩/২৯৮-৯৯ পৃঃ)। আরব জাহানের সমস্ত কবি সাহিত্যিকরা আল-কুরআনের অলৌকিকতত্বের ও কাব্যকলার শ্রেষ্ঠত্বের কাছে পরাজিত হ’ল এবং তারা সবাই বিনা দ্বিধায় স্বীকার করে নিল এটা কোনক্রমেই মানব রচিত গ্রন্থ নয়।মহাগ্রন্থ আল-কুরআন নাযিল হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত কুরআন পাকের দ্ব্যর্থহীন চ্যালেঞ্জ-কেউ কোনদিন এর সমকক্ষ একটি সূরাও রচনা করতে পারবে না। (বাক্বারাহ ২৩ ও ২৪)। মানব রচিত কোন গ্রন্থ যত সারগর্ভ, যত সুন্দর ও রহস্যময়ই হোক না কেন কয়েক দিন বা কয়েক মাস অধ্যয়ন ও গবেষণার পর সব রহস্য উদঘাটিত হয়ে তা চার্ম (charm) হারিয়ে ফেলে এবং তার সীমাবদ্ধতা, ভুল-ভ্রান্তি ধরা পড়ে। কিন্তু মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে বিশাল সৃষ্টি রহস্য ও সৃষ্টিকর্তার অসীম অনুগ্রহ ও গুণাবলী সম্পর্কে এমন বক্তব্য এমন শৈল্পিক ভঙ্গিমায় উচ্চারিত হয়েছে, যা যুগ যুগ ধরে অধ্যয়ন ও গবেষণা করলেও তার সব রহস্যময় দিগন্ত উৎঘাটিত হবে না এবং তা কোনদিন চার্মও হারিয়ে ফেলবে না এবং তার কোন সীমাবদ্ধতা ও ভুল-ভ্রান্তিও কোনদিনও আবিষ্কৃত হবে না। আল্লাহ বলেন, ‘এ কিতাব নির্ভুল, এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই এবং এ কিতাব আল্লাহভীরু সত্যসন্ধানীদের জন্য পথ প্রদর্শক (বাক্বারাহ ২)। ‘আপনি বলুন আমার রবের মহিমা ও গুণাবলীর বাণীসমূহ লিখবার জন্য সমস্ত সমুদ্রের পানি যদি কালি হয়ে যায় তবে তা নিঃশেষ হয়ে যাবে, তবুও আমার রবের বাণী সমূহের অর্থ লেখা শেষ হবে না’ (কাহাফ ১০৯)।

 

মানব রচিত ও প্রচলিত কোন সাহিত্য বা শিল্পকর্মের প্রধান উদ্দেশ্য আনন্দ দেওয়া, অপ্রধান উদ্দেশ্য জ্ঞান দেওয়া। মানুষকে শিল্প সাহিত্য দিয়ে আনন্দ দিতে গিয়ে আনন্দের স্বার্থে অনেক সময় শিল্পীরা সত্যকে কল্পনার রং-এ রঞ্জিত করেন।তাতে সত্য ও বাস্তব অনেক সময় পরিবর্তন ও পরিবর্ধন হয়। পবিত্র কুরআনের প্রধান উদ্দেশ্য হেদায়াত অর্থাৎ সঠিক পথ প্রদর্শন ।তা পাঠে অনাবিল আনন্দ আছে, অপরূপ মিষ্টি মধুর সুললিত ভাষায় বক্তব্য উপস্থাপিত হয়েছে।কিন্তু শৈল্পিক আনন্দ দিতে গিয়ে সত্যের অপলাপ পরিবর্তন বা পরিবর্ধন হয়নি কখনো।সেখানে আছে শুধু সত্য, সত্য, আর খাঁটি সত্য।বিজ্ঞান, দর্শন ও শিল্পকলা কুরআনের মহাসাগরে একাকার হয়ে গেছে। সর্বপ্রথম নাযিলকৃত সূরা ‘আলাক্ব-এর ১ম আয়াত থেকে ৫ম আয়াত পর্যন্ত এর একটা স্পষ্ট উদাহরণ।এ আয়াতগুলির ভিতরে আছে অধ্যয়ন এ গবেষণার আহ্বান, মানব সৃষ্টির নির্ভুল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও মানুষের প্রতি আল্লাহ্‌র অসীম অনুগ্রহের বর্ণনা এবং সেই ভাবগুলি অপূর্ব ছন্দময় ভাষায় উপস্থাপিত হয়েছে। সূরা ইখলাছ ভাব ও ভাষায় দিক থেকে অনন্য। এখানে আছে বিন্দুর ভিতরে সিন্ধুর গভীরতা।অত্যন্ত স্বল্প পরিসরে অসীম ও মহান সত্ত্বা আল্লাহ্‌র ছিফাত বা গুণাবলীর অসাধারণ সুন্দর শৈল্পিক বর্ণনা।

কুরআন এমন এক ব্যতিক্রমধর্মী গ্রন্থ, যা অসাধারণ শৈল্পিক ভাষায় নিরেট সত্য উচ্চারণ করে, নির্ভুল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও তথ্য সরবরাহ করে।আধুনিক বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে মহাবিশ্বে নিষ্প্রাণ বলে কোন কিছু নেই। ১৪ শত বছর আগে কুরআনের স্পষ্ট উচ্চারণ-

وَلَهُالْحَمْدُفِيالسَّمَاوَاتِوَالْأَرْضِ

‘আকাশ ও ভূমণ্ডলে যা কিছু আছে সবই তার নিজ ভাষা অনুযায়ী মহান আল্লাহ্‌র যিকির করে’-……। (সূরা রুমঃ১৮)। অতএব কোন কিছুই নিষ্প্রাণ নয় ।

আধুনিক বিজ্ঞানের আর একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার হচ্ছে- পানি, যা সকল প্রাণীজগতের সৃষ্টির মূল।অথচ ১৪শ’ বছর আগে কুরআনের অমোঘ ঘোষণা-

وَاللَّهُخَلَقَكُلَّدَابَّةٍمِّنمَّاءٍ 

‘সমস্ত প্রাণীকে আল্লাহ পানি থেকে অস্তিত্ব দান করেছেন’ (সূরা নূরঃ ৪৫)।

আধুনিক বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বের করেছে মহাকাশে অসংখ্য নক্ষত্ররাজির ভিতরে আছে সূর্যের মত তারা, যারা আলো হারিয়ে বিশাল অন্ধকারে গহ্বরে পরিণত হয়েছে যা কোটি কোটি তারা মুহূর্তে গিলে ফেলতে পারে। আল্লাহ বলেন,

فَلَاأُقْسِمُبِمَوَاقِعِالنُّجُومِ, وَإِنَّهُلَقَسَمٌلَّوْتَعْلَمُونَعَظِيمٌ-

‘শপথ সেই পতন স্থানের যেখানে নক্ষত্রসমূহ ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।যদি তোমরা জানতে এটা অবশ্যই এক মহা গুরুত্বপূর্ণ শপথ’ (সূরা ওয়াক্বিয়াহ ৭৫-৭৬)।

১৪ শ’ বছর আগে এভাবে ব্ল্যাক হোলের কথা উচ্চারণ করেছে আল-কুরআন। বিজ্ঞানীরা তখন স্বপ্নেও এমন কথা ভাবেনি। পবিত্র কুরআনে এ রকম অগণিত আয়াত রয়েছে, যা আধুনিক বিজ্ঞানের বিচারে মহাসত্য ও অভ্রান্ত।একজন উম্মি বা নিরক্ষর ব্যক্তির মুখনিঃসৃত ছন্দময় উচ্চারণ কিভাবে আধুনিক বৈজ্ঞানিক সত্যের সাথে এতো সুন্দর সামঞ্জস্যপূর্ণ হ’তে পারে এটা সত্যিই একটা বিস্ময়ের বিস্ময়।

পবিত্র কুরআনের ভাব ও ভাষার লালিত্যের উপর ভিত্তি করে পরবর্তীকালে গড়ে উঠেছে আরবী ব্যাকরণ ও আরবী সাহিত্যের বালাগাত বা অলংকার শাস্ত্র এবং যে সমস্ত (Figares of Apreech and prosdic devices) ভাষার অলংকার ও ছন্দপ্রকরণ এ কুরআনে ব্যবহৃত হয়েছে তার মত মুষ্টিমেয় কয়েকটি ব্যবহৃত হয়েছে বর্তমান বিশ্বের বহুল প্রচারিত ইংরেজী সাহিত্যে, যা পৃথিবীর বিভিন্ন সাহিত্য ভাণ্ডার (যেমন গ্রীক, ল্যাটিন, জার্মান ও ফরাসী সাহিত্য) থেকে ধার করে ভাব ও ভাষায় সমৃদ্ধ হয়েছে।আর কুরআনের অনুকরণীয় অতুলনীয় সৌন্দর্য মাধুর্য এমন এক ব্যক্তির মুখ থেকে উচ্চারিত যিনি কোন কিছু লিখতে জানতেন না, কোন স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখও কোনদিন দেখেননি।অথচ সেই মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পবিত্র মুখে উচ্চারিত বাণী আজও অপ্রতিদ্বন্দ্বী শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ, শ্রেষ্ঠ শিল্পকর্ম, শ্রেষ্ঠ মুক্তির সনদ হয়ে জগৎবাসীর জীবন আলোকিত করছে, ভবিষ্যতেও করবে।তাই যুগ যুগ ধরে শুধু অপরিবর্তিত অবস্থাতেই নয় বরং সত্য দিকদর্শনের মহিমায় এ মহাগ্রন্থ মানব্জাতির কল্যাণ ও শান্তির দিশারী হিসাবে কালজয়ী ও অক্ষয় হয়ে থাকবে।পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাকের স্পষ্ট দ্যর্থহীন ঘোষণা,

إِنَّانَحْنُنَزَّلْنَاالذِّكْرَوَإِنَّالَهُلَحَافِظُونَ-

নিশ্চয়ই আমরা যিকির (কুরআন) নাযিল করেছি এবং নিশ্চয়ই এক আমরা হেফাযত বা সংরক্ষণ করব’ (হিজর ৯)

 

*সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজী বিভাগ, গভঃ এম, এম কলেজ, যশোর।

সহায়ক গ্রন্থঃ

১. Ahmad Aidaaf Al-Quran, The Ultimate Miracle (Durban, South Africa, 1979); কাজী জাহান মিয়া আল-কোরআন দ্য চ্যালেঞ্জ-১ (ঢাকাঃ মদীনা পাবলিকেশন);

২. ডাঃ রশীদ খলীফা মিশরী, অনুবাদঃ মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ এবং

৩. Science indications in the Quran, Edited by Dr. Shamsher Ali and Others. (Dhaka, Islamic Foundation, Bangladesh).

এ সম্পর্কিত আরও পোস্ট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও দেখুন
Close
Back to top button