মুসলিম স্পেন : তিমিরাচ্ছন্ন ইউরোপ
রচনায়: সরকার শরীফুল ইসলাম
ইসলাম ধর্মের বয়স তখন মাত্র দু’শো বছর। ইতিমধ্যেই মুসলিমরা বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনা নিয়ে পৃথিবীর নতুন নতুন দেশ জয় করতে এবং সে সব দেশে ইসলামের সুমহান বাণী প্রচার করতে শুরু করেছেন। তাঁদের ভাষা, সাহিত্য, কৃষ্টি ইত্যাদিতে সুসভ্যতার ছাপ স্পষ্ট; সম্মানবোধ ও মহত্ত্ব তাঁদের জীবনের আদর্শ; ধর্ম তাঁদের পাথেয়। আর ঠিক এই সময়েই ইউরোপবাসীরা অশিক্ষা ও কু-সংস্কারের অন্ধ-তমসায় নিমগ্ন।
তাদের নিজস্ব কোন সুসংগঠিত ভাষা নেই; কুড়েঘর ও মাটির ঘর ছাড়া সমস্ত ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সে দালান বাড়ীর সংখ্যা ছিল নিতান্ত নগণ্য ; লণ্ডনের রাস্তাগুলো ছিল জলাভূমি—সে সব জলে বুনো হাঁস ও পাখী ইতস্ততঃ বিচরণ করতো। ড্রেপারের ভাষায়, “ইউরোপীয়রা তখনো বর্বর বুনো অবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারেনি; তাদের শরীর অপরিষ্কার ; মন কুসংস্কারে পরিপূর্ণ। অধিবাসীরা ঝুপড়িতে বাস করতো; মেঝেতে নলখাগড়া বিছিয়ে দেয়ালে মাদুর টাঙ্গিয়ে রাখতে পারলেই তা বিত্তবানের লক্ষণ বলে ধরা হতো। সীম, বরবটি গাছের মূল এমনকি গাছের ছাল খেয়ে ওরা মানবেতর জীবন যাপন করতো।[1]
ঐতিহাসিক স্ট্যানলী লেনপুলও একই কথা বলেন, “When we remember that… to the tenth century, when our saxon ancestors dwelt in wooden hovels and trod upon dirty straw, when our language was unformed and such accomplishments as reading and wiiting were almost confined to a few monk, we can to some extent realize the extra-ordinary civilization of the Moors…………all Europe was then plunged in barbaric ignorance and savage manners”.[2]
(যখন আমাদের স্যাক্সন পূর্বপুরুষরা কাঠের কুঠরীতে বাস করতো; ময়লা খড়ের উপরে বিশ্রাম করতো; যখন আমাদের ভাষা অসংবদ্ধ ছিল এবং পড়াশনা শুধু কয়েকজন মঠবাসী পাদরীর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল ; তখন আমরা মুর-সভ্যতার অসামান্য বিকাশ সম্পকে ধারণা করতে পারি।…………..তখন সমস্ত ইউরোপ বর্বর অজ্ঞতায় ও বুনো ব্যবহারে নিমজ্জিত ছিল।)
ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতো স্পেনও তখন পোপ ও মঠের সন্ন্যাসীদের দ্বারা শাসিত হতো। পোপেরা নিজেদেরকে খোদার প্রতিনিধি বলে দাবী করতো; খোদার সঙ্গে ওদের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ আছে বলেও মনে করা হতো। পোপের টাকার বিনিময়ে যে সার্টিফিকেট দিতো তা ‘স্বর্গের গেটের প্রবেশ পত্র’ বলে ধরে নেয়া হতো। পোপদের মতে যে কোন ধনবান খৃষ্টানেরা স্বর্গে যেতে পারতো। অতুল সম্পদের মালিক ছিল এই পোপেরা। এ ছাড়াও এরা ছিল সবচেয়ে বেশী প্রভাবশালী। ভ্যাটিকানের পোপ ছিল দুনিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী ও ঐশ্বর্যশালী ব্যক্তি। ইউরোপের সব দেশের রাজাদের ভাগ্য নির্ভর করতো এই পোপের সিদ্ধান্তের উপরে। পোপের সিদ্ধান্তের প্রতি সংশয় প্রকাশ করায় জনৈক জামান সম্রাটকে প্রচণ্ড শীতের মধ্যে তিনদিন গীর্জার সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল। পোপের আদেশ অমান্য করলে সাধারণ লোককে পুড়িয়ে মারা হতো।
স্পেনের গির্জাগুলো শাসিত হতো পাদ্রীদের দ্বারা। মঠের অধিকারী সন্ন্যাসী ও সন্ন্যাসিনীরা ছিল দেশের মধ্যে দ্বিতীয় প্রভাবশালী। পাদ্রী ও সন্ন্যাসীদের জন্যে বিপুল বিলাস ও সম্ভোগের ব্যবস্থা ছিল। কয়েকশ’ রকমের কর এরা আদায় করতো জনসাধারণের কাছ থেকে। খৃস্টান মতে এদের বিয়ে করা নিষিদ্ধ হলেও নারী সম্ভোগ চলতো অবাধে। অথচ এই সময়ে মুসলিমরা সংযম ও সহমর্মিতার এক অপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। ন্যায় ও সত্যের আলোকে উদ্বুদ্ধ মুসলিমদের কথা সারা বিশ্বে বিদিত ছিল। পোপদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ বহু নিগৃহীত খৃস্টান তাদের স্ব-ধর্ম ত্যাগ করার কথা ভাবছিল। ফান্সের রাজা ফিলিপকে পোপ যে অপমান করেছিল তাতে ক্ষোভে দুঃখে তিনি বলেছিলেন, “হায়, সালাদিন, তুমিই সুখী; তোমার উপরে পোপ নাই—আমিও মুসলমান হয়ে যাবো”। প্রকৃত পক্ষে, পোপদের অত্যাচারের কোন সীমা ছিল না। কুমারী মেয়েদেরকে টেনে নিয়ে যাওয়া হতো হেরেমে; কেউ পোপের আইন অমান্য করলে তাকে জীবন্ত দগ্ধ করা হতো।
অন্যদিকে মুসলিমরা যখন ক্রীতদাস প্রথা বিসর্জন দিয়েছে ইউরোপে তখনো এক একজন সামন্তরাজের কয়েক হাজার করে ক্রীতদাস ও ভূমিদাস ছিল। সমস্ত দেশ কতগুলো ভূ-অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। এসব অঞ্চলের মালিকদেরকে বলা হতো সামন্তরাজ। সামন্তরাজদের অত্যাচার পোপের নিষ্ঠুরতাকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। ভূমিদাসদের উপরে এরা পাশবিক অত্যাচার চালাতো। ভূমিদাসদের কোন জমি ক্রয় কিংবা বিক্রয়ের অধিকার ছিলনা; কোন বিষয়েই এদের কোন অভাব অভিযোগ করার উপায় ছিলনা। ভূ-স্বামীদের আদেশ পালন করাই ছিল এদের একমাত্র কাজ। সামন্ত রাজারা পাকা ফসলের ক্ষেতে ঘোড়দৌড়ের ব্যবস্থা করতো; শিকারী পাখী পালিয়ে যেতে পারে এই ভয়ে জমি চাষ করতে দিতো না; অথচ ফসল তোলার মৌসুমে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফসল না পাওয়া গেলে তাদের উপরে অত্যাচারের সীমা থাকতো না। এই সব সামন্তরাজদের অধীনে একদল ভাড়াটিয়া লাঠিয়াল থাকতো। যে কেউ অবাধ্য হলে লাঠিয়ালেরা তাকে ধরে আনতো। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লাঠিয়ালদের হাতে ধরা পড়ার পর কেউ আর জীবন্ত ফিরে আসতো না। সামন্তরাজ এবং তার অনুচরদের জন্যে মেয়ে সরবরাহ করতো এই লাঠিয়ালেরা। ইতিপূর্বেই পাদ্রীরা মত দিতো যে, কোন অভিজাত সম্প্রদায়ের সদস্যের শয্যাশায়িনী না হয়ে যদি কোন কুমারী মেয়ের অন্য কোন সম্প্রদায়ের ছেলের সঙ্গে বিয়ে হয় তবে সে বিয়ে ধর্মমতে সিদ্ধ হবে না। এ ছাড়াও অভিজাত সম্প্রদায়ের জারজ ছেলেমেয়েরা পূর্ণ সামাজিক মর্যাদা ও সমান অধিকার পেতো বলে অনেক ভূমিদাসের সুন্দরী স্ত্রী ও কুমারী মেয়েরা স্বেচ্ছায় অভিজাতদের শয্যাশায়িনী হতো। আর স্বেচ্ছায় না গিয়েও উপায় ছিল না। লাঠিয়াল বাহিনীর লোকেরা তাদের মালিকের জন্যে প্রত্যহ নতুন নতুন মেয়ে ধরে নিয়ে যেতো। তাই, কোন মতেই কুমারী মেয়ের সতীত্ব রক্ষা করা সম্ভব ছিল না।
অভিজাত সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলেন রাজা ও অমাত্যবর্গ, সামন্তরাজ ও ধর্মযাজকেরা। অন্যদিকে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিল ব্যবসায়ী, চাকুরিজীবি, বর্গাদার প্রভৃতি। কৃষক, ভূমিদাস, ক্রীতদাস এরা ছিল সমাজের সবচেয়ে অপাংক্তেয় ও শোষিত শ্রেণী। কৃষকদের কাছে থেকে কয়েকশ’ ধরনের কর আদায় করা হতো। পথ কর, লবণ কর, জল কর, প্রতিরক্ষা কর, ধর্মীয় কর, পোষাক কর, বাণিজ্য কর ইত্যাদি নানা ধরনের কর দিতে হতো। কৃষকের ফসলের দুই-তৃতীয়াংশই নিঃশেষ হয়ে যেতো কর দিতে গিয়ে। সাধারণ কৃষক এবং বর্গাদারেরা ছিলো সামান্য খণ্ড জমির মালিক; উপরন্তু এ জমি নানা কৌশলে সমস্ত প্রভুরা হস্তগত করতে চাইতো।
দেশে আইন-কানুন থাকলেও তার মধ্যে নানা ধরণের জটিলতা ছিল। এক এক অঞ্চলে এক এক ধরনের আইন ছিল। কোন দুষ্কৃতিকারী নিজের অঞ্চলে অপরাধ করে অন্য অঞ্চলে গিয়ে নিরাপদ আশ্রয় পেতো।
ক্রীতদাসদের জন্ম এবং মৃত্যু নির্ধারিত ছিল তাদের মালিকদের উপরে। মালিকেরা ক্রীতদাসদেরকে দিয়ে ইচ্ছে মতো যে কোন কাজ করিয়ে নিতো। সামান্য অপরাধে কিংবা মিথ্যা অপরাধে ওদেরকে মত্যুদণ্ড দেয়া হতো। মৃত্যুর পূর্বে এসব ক্রীতদাসের মুক্তির কোন পথ ছিল না।
ক্রীতদাসদের অবস্থার সঙ্গে ভূমিদাসদের অবস্থার কোন পার্থক্য ছিল। ভূমিদাসেরাও ক্রীতদাসদের মতোই জমিবিক্রীর সঙ্গে সঙ্গে নতুন মালিকের সম্পত্তিতে পরিণত হতো।
মধ্যযুগের ইউরোপ দারিদ্র্য ও রোগের আধার ছিল। কৃষক ও শ্রমিকেরা সারাদিন কঠোর পরিশ্রম করেও অন্নের সংস্থান করতে পারতো না। ইউরোপের ছোট-বড়, ধনী-গরীব, সকলেই নিম্নমানের জীবন-যাপন করতো। সাবানের ব্যবহার অজানা থাকায় এবং অপরিষ্কার থাকা ধর্ম-প্রীতির লক্ষণ বলে বিবেচিত হওয়ায় খৃস্টানেরা সারা বছরেও একবার গোসল করতো কিনা সন্দেহ। একবার এক সন্ন্যাসিনী সু-দীর্ঘ সত্তর বছর গোসল না করে রেকর্ড সৃষ্টি করেন। খৃষ্টানেরা ধর্মগ্ৰন্থ পাঠের সময়ে শুধু আঙুলের অগ্রভাগে পানি স্পর্শ করে পবিত্র হতো।
অপরিচ্ছন্ন থাকার জন্যে ইউরোপে কুষ্ঠ ও প্লেগরোগ অনবরত লেগেই থাকতো। সহস্র সহস্র মানুষ কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত হয়ে বিনা চিকিৎসায় মারা যেতো। প্লেগ রোগের প্রাদুর্ভাবে সমগ্র ইউরোপ একবার জনমানবশুন্য হয়ে গিয়েছিল।
শহরের রাস্তা-ঘাটগলো ছিল আবর্জনার স্তুপ। রাস্তার পাশে মল, মরা পশু-পাখী, পচা নাড়ি-ভূড়ি, তরিতরকারীর খোসা ইত্যাদি পড়ে থাকতো। কাক, কুকুর আর মাছির অত্যাচারে সবাই অতিষ্ট ছিল। ষোড়শ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়েও প্যারিসের রাজপথে শুকরের পাল চরে বেড়াতো। বৃষ্টি হলে রাস্তায় একহাঁটু কাদা জমতো। লন্ডনের অবস্থাও ছিল এমনি।
ইয়াহুদীদেরকে খৃস্টানেরা নানা রকমে অত্যাচার করতো। বিধর্মী হওয়ায় এদের পোষাক, বাসস্থান সবকিছুই আলাদা ছিল। কারণে-অকারণে এদেরকে কঠোর শাস্তি এমনকি মৃত্যুদন্ড দেয়া হতো। এ সময়ে ধর্মীয় আদালত প্রায় দেড়লক্ষ ইয়াহুদীকে মৃত্যুদণ্ডসহ বিবিধ কঠোর দণ্ড দেয়।
প্রকৃত অর্থে ধর্ম বলতে ইউরোপে তেমন কিছু ছিল না। স্বয়ং পোপেরা পর্যন্ত নাস্তিক ছিলো। তারা নিজেদেরকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি বলে প্রচার করতেও দ্বিধা করতো না। পাদ্রীরা মদের নেশায় বেসামাল হয়ে নগ্ন অবস্থায় রাস্তায় নাচতো।
শিক্ষা-দীক্ষার কোন বালাই ছিলনা। ইউরোপে তখন শিক্ষা বলতে ধর্মীয় শিক্ষাকেই বুঝাতো। আর এই শিক্ষা শুধু সীমাবদ্ধ ছিল মুষ্টিমেয় কিছু পাদ্রী ও সন্নাসীদের মধ্যে। এমনকি অনেক পাদ্রী পর্যন্ত কোন কিছু লিখতে বা পড়তে পারতো না। বাধাধরা ধর্মীয় কিছু বুলি আউড়িয়ে প্রাথনা শেষ করলেই সব কর্তব্য সমাধা হতো।
“ধর্ম গ্রন্থও খুব কম লিখিত হইত। আথিক বা রাজনৈতিক গরজ সিদ্ধির প্রয়োজন না হইলে পুস্তকের মালিক কিছুতেই উহা হাত ছাড়া করিতে চাহিতেন না। ব্যাভেরিয়ার রাজা একখানা পাণ্ডুলিপির বিনিময়ে একটি নগর ছাড়িয়া দিতে চাহিয়াও তাহা পান নাই। একখানা উপাসনা পুস্তক ধার করিবার জন্য ফ্রান্স রাজকে বহু মূল্যবান দ্রব্য গচ্ছিত রাখিতে ও অভিজাতদিগকে জামিন দিতে হইয়াছিল। প্যারিসের বিশপ পিটারের বৃহৎ লাইব্রেরীতে মাত্র আঠারখানা পুস্তক ছিল। রাণী ইসাবেলা দুইশ’ একখানা গ্রন্থ সংগ্রহ করিয়াছিলেন; তন্মধ্যে সাতষট্টি খানাই ধর্মপুস্তক”।[3]
ডঃ এম. আবদুল কাদেরের উপরোক্ত উক্তি থেকেই তৎকালীন ইউরোপের অবস্থা কেমন ছিলো তা অনুমান করা যায়। স্পেনেও ঠিক অনুরুপ অবস্থা বিরাজমান ছিলো।
স্পেনের ইতিহাসে মুসলিমদের পদার্পণে হাজার বছরের অত্যাচার অশিক্ষা ও কুসংস্কার দূরীভূত হয় ; শিক্ষা ও সভ্যতার ক্ষেত্রে এক নবযুগের অভ্যুদয় ঘটে।
স্পেনে মুসলিমদের আগমন এবং সুদীর্ঘকাল সে দেশের রাজদণ্ড পরিচালনা করার ফল স্বরুপ সমগ্র ইউরোপ মুসলিম সভ্যতার আলোকে আলোকিত হয়। মুসলিমদের জ্ঞান, সহৃদয়তা, রুচি—সবকিছু থেকেই তারা শিক্ষালাভ করে। পরবর্তীকালে ইউরোপ যে জ্ঞান-বিজ্ঞানের চরম শিখরে উন্নীত হয় তা ছিল মুসলিম ইউরোপীয় সভ্যতার ফলশ্রুতি। ইউরোপে যদি মুসলিমদের আগমন না ঘটতো তবে হয়তো আজও বিশ্বের বুকে ইউরোপীয়রা সবচেয়ে অনুন্নত, অজ্ঞ ও হীন জাতি হিসেবে বিবেচিত হতো।
তথ্যনির্দেশঃ
[1] J. W. Draper ; History of Intellectual Development of Europe. P. 27.28 (919)
ডঃ এম. আবদুল কাদেরের, মূর সভ্যতা বইয়ের পৃষ্ঠার উদ্ধৃতাংশ থেকে। প্রকাশক : এম. ইদরিস, মোসলেম পাবলিশিং কনসার্ন, ২৫, ভবানী দত্তের লেন, কলিকাতা, ১৯৩৬।
[2] Stanley, Lane poole, The Moors in Spain. Publishers United Limited. 176, Anarkall, Lahore. 1959. Page-129-30.
[3] ডঃ এম, আবদুল কাদের, মর সভ্যতা, পকাশক : এম. ইদরিস, মোসলেম পাবলিশিং কনসার্ন, ২৫, ভবানী দত্তের লেন, কলিকাতা। ১৯৩৬, পৃষ্ঠা-১৭-১৮।
সূত্র: এই লেখাটি সংগ্রহ করা হয়েছে “মুসলিম স্পেন” বই থেকে।
বইটির পরিচয়:
মুসলিম স্পেন
রচনায় : সরকার শরীফুল ইসলাম
প্রকাশনায় : অধ্যাপক আবদুল গফুর
প্রকাশনা পরিচালক, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ