শবে বরাত ও প্রাসঙ্গিক ভাবনা : পর্ব-৬

শাবান মাসে রোযা পালন

عن عائشة رضي الله عنها قالت: كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يصوم حتى نقول لا يفطر، ويفطر حتى نقول لا يصوم، وما رأيت رسول الله استكمل صيام شهر إلا رمضان، وما رأيته أكثر صياما منه في شعبان.

আয়েশা রা. হতে বর্ণিত,তিনি বলেন : রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম এ মাসে এতো বেশি পরিমাণে রোযা পালন করতেন যে,আমাদের মনে হত,তিনি রোযা ত্যাগ করবেন না। আবার যখন রোযা ত্যাগ করতেন,আমাদের মনে হত,এবার আর রোযা পালন করবেন না। এবং আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লামকে রমযান মাস ছাড়া অন্য কোন মাসে পরিপূর্ণ রোযা পালন করতে দেখিনি ;এবং শাবান মাসের মত এতো বেশি পরিমানে রোযা অন্য কোন মাসে পালন করতে দেখিনি।[1]

ওলামায়ে কিরামের একটি দল,যাদের মাঝে আব্দুল্লাহ ইবনে মোবারকও রয়েছেন, প্রাধান্য দিয়েছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাবান মাসে পরিপূর্ণ মাস রোযা পালন করেন নি। তবে অধিকাংশ সময় রোযা পালন করেছেন। এ পক্ষের জোড়ালো প্রমাণ পাওয়া যাছ,

عن عائشة رضي الله عنها قالت: ما علمته تعني النبي صلى الله عليه وسلم صام شهراً كله إلا رمضان.

আয়েশা রা.-এর বর্ণনা থেকে জানা যায়,তিনি বলেন্তআমার জানা মতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমযান ছাড়া অন্য কোন মাসে পুরো মাস রোযা পালন করেন নি। [2]

আয়েশা রা. হতে অপর একটি রেওয়ায়েতে বর্ণিত আছে –

ما رأيته صام شهرا كاملا منذ قدم المدينة إلا أن يكون رمضان.

মদিনায় গমন করার পর রমযান ছাড়া অন্য কোন মাসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লামকে পুরো মাস রোযা পালন করতে আমি দেখিনি।

وفي الصحيحين عن ابن عباس قال: ما صام رسول الله صلى الله عليه وسلم شهرا كاملا غير رمضان.

ছহীহ বুখারী এবং মুসলিমে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস হতে বর্ণিত হয়েছে,তিনি বলেন্তরমযান ছাড়া অন্য কোন মাসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুরো মাস রোযা রাখেন নি।[3]

আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস স্বয়ং রমযান ব্যতীত অন্য কোন মাসে পুরো মাস রোযা পালনকে অপছন্দ করতেন।

قال ابن حجر رحمه الله: كان صيامه في شعبان تطوعاً أكثر من صيامه فيما سواه وكان يصوم معظم شعبان.

ইবনে হাজার রহ. বলেন্তশাবান মাসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম-এর রোযা পালন ছিল নফল স্বরুপ। তবে,অন্যান্য মাস হতে এ মাসে অধিক পরিমাণে নফল রোযা পালন করতেন।

عن أسامة بن زيد رضي الله عنهما قال: قلت يا رسول الله لم أرك تصوم من شهر من الشهور ما تصوم من شعبان، فقال: ذاك شهر تغفل الناس فيه عنه، بين رجب ورمضان، وهو شهر ترفع فيه الأعمال إلى رب العالمين، وأحب أن يرفع عملي وأنا صائم. رواه النسائي، صحيح الترغيب والترهيب ص 425، وفي رواية لأبي داود 2076 قالت كان أحب الشهور إلى رسول الله صلى الله عليه وسلم أن يصومه شعبان ثم يصله برمضان.

উসামা বিন যায়েদ রা. হতে বর্ণিত,তিনি বলেন: আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লামকে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)! শাবান মাসে আপনি অধিকহারে রোযা পালন করেন ; অন্য কোন মাসে তো এরূপ দেখি না ! রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম উত্তরে বললেন : শাবান,রজব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস, এ মাসের ফযিলতকে মানুষ উপেক্ষা করে। এই মাসে বিশ্ব প্রতিপালকের কাছে আমল পেশ করা হয়। আর আমি পছন্দ করি যে,রোযা পালনাবস্থায় আমার আমল পেশ করা হোক।[4]

সূনানে আবু দাউদের এক বর্ণনায় এসেছে,শাবান মাসে রোযা রাখা এবং রমযানের সাথে মিলিয়ে নেয়া রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লামের অত্যন্ত প্রিয় ছিল।[5]

আল্লামা ইবনু রাজাব র. বলেন : শাবান মাসে রোযা পালন আসহুরুল হুরুমের্তনিষিদ্ধ পবিত্র মাস্তচেয়েও শ্রেষ্ঠ এবং উত্তম নফল হল রমযান মাসের নিকটবর্তী দিবসের রোযা। আগে হোক কিংবা পরে। ফরয রোযার তুলনায় এ সকল রোযার স্থান ফরজ নামাযের আগে-পরে সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহর অনুরূপ। এগুলো ফরয সমূহের অসম্পূর্ণতাকে পরিপূর্ণতা দান করে। রমযানের আগে-পরে নফল রোযার কাজও তাই। সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ যেমন অন্যান্য সাধারণ নফল হতে শ্রেষ্ঠ তেমনিভাবে রমযান মাসের আগে-পরের রোযা অন্য সময়ের নফল রোযা হতে শ্রেষ্ঠ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম এর বাণী :

شعبان شهر يغفل الناس عنه بين رجب ورمضان.

শাবান মাস রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী হওয়ার কারণে মানুষ এ মাস সম্পর্কে উদাসীন থাকে।

এ মাসের ফযিলতকে মানুষ উপেক্ষা করে, মাসটি রাজাব ও রমযানের মধ্যবর্তী মাস হওয়ার ফলে এর মাধ্যমে মূলত বুঝানো হচ্ছে, শাবান মাসকে যেহেতু দুটি সম্মানিত মাস বেষ্টন করেছে, সে জন্য মানুষ ঐ দুই মাসের আমলে ব্যস্ত হয়ে শাবান মাসকে অবহেলা করে। পক্ষান্তরে, অনেক মানুষ মনে করে, শাবান মাসের রোযার তুলনায় রজব মাসের রোযার মর্যাদা অধিক। কারণ, রজব হচ্ছে নিষিদ্ধমাস। প্রকৃতপক্ষে বিষয়টি এমন নয়।

পূর্বের হাদীস থেকে আমরা আরো বুঝতে পারি, কতিপয় স্থান, সময়, এবং ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ, প্রসিদ্ধ হলেও, এর বাইরেও শ্রেষ্ঠ বিষয় থাকতে পারে।

এতে আরো প্রমাণ করে, মানুষ যে সব সময়ের ব্যাপারে উদাসীন ঐ সব সময়কে এবাদতের মাধ্যমে কাজে লাগানো পছন্দনীয়। যেমন, সালাফে সালেহীনের একটি জামাত মাগরিব ও ইশার মধ্যবর্তী সময়ে আমল করা খুব পছন্দ করতেন এবং তারা বলতেন, এ সময়টি মানুষের কাছে উপেক্ষিত। এমনিভাবে, বাজারে আল্লাহকে স্মরণ করা। কারণ, সেখানে মানুষ আল্লাহর যিকির হতে উদাসীন থাকে।

শাবানের শেষ দিকে রোযাপালন

ثبت في الصحيحين عن عمران بن حصين رصي الله عنه، أن النبي صلى الله عليه وسلم قال لرجل هل صمت من سرر هذا الشهر شيئا. قال: لا، قال: فإذا أفطرت فصم يومين.

ইমরান বিন হোসাইন থেকে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে বললেন : এই মাসের শেষ দিকে কি কোন রোযা পালন করেছ ?সে বলল, না। উত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন : যদি রোযা ভঙ্গ করে থাক তাহলে অন্তত দুই দিন রোযা পালন কর।[6]

وفي رواية البخاري: أظنه يعني رمضان.

বুখারীর বর্ণনায় এসেছে, বর্ণনাকারী বলেন: আমার ধারণা এতে রমযান মাস উদ্দেশ্য ছিল।

وفي رواية لمسلم هل صمت من سرر شعبان شيئا؟

মুসলিমের বর্ণনায় এসেছে তুমি কি শাবানের শেষ অংশে কোন রোযা পালন করেছ ?[7]

سرار সারার শব্দের ব্যাখ্যায় বিভিন্ন মত পাওয়া যায়। প্রসিদ্ধ মত হলো মাসের শেষাংশকে সারার বলা হয়। মাসের শেষাংশে চাঁদ গোপন থাকায় আরব গণ মাসের শেষ অংশকে سرارবলতো। কারো আবু হুরায়রা রা. এর নিম্ন বর্ণিত হাদীসে প্রশ্ন জাগতে পারে-

عن أبي هريرة رصي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : لا تقدموا رمضان بيوم أو يومين، إلا من كان يصوم فليصمه.

আবু হুরায়রা রা. বর্ণিত হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন রমযানের এক বা দুই দিন পূর্বে রোযা পালন শুরু করো না। তবে যে আগে থেকেই ঐ দিন রোযা রাখে (কাকতালীয়ভাবে ঐ দিন যদি রমযানের পূর্ব দিন হয়) তবে কোন অসুবিধা নেই।[8]

উভয় হাদীসের মাঝে কি ভাবে সমন্বয় করা হবে ?

বেশিরভাগ হাদীস বিশারদ বলেছেন- যে ব্যক্তিকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞাসা করেছিলেন তিনি জানতেন এ ব্যক্তির অভ্যাস ছিল এ দিনগুলোতে রোযা পালন করার অথবা তার মানত ছিল তাই রোযা পালন করতে বলেছেন। এ মাসয়ালার বিষয় বিভিন্ন মত পাওয়া যায়। সংক্ষেপে বলা যায় শাবান মাসের শেষের দিন রোযা পালনের তিন অবস্থা-

১. সতর্কতা মূলক রমযানের নিয়তে শাবানের শেষ দিন রোযা রাখা হারাম।

২. মানতের নিয়তে অথবা রমযানের কাযা অথবা কাফ্‌ফারার রোযা পালন জামহুর ওলামা জায়েয বলেছেন।

৩. সাধারণ নফল নিয়তে রোযা পালন অপছন্দনীয়। এটা ঐ সকল বিদ্বানদের মত,যারা বলেছেন শাবান ও রমযানের মাঝে রোযা না রেখে খাবার গ্রহণের মাধ্যমে প্রার্থক্য করার জন্য। যদিও এ তারিখে রোযা পালন তার পূর্ব অভ্যাসের সাথে মিলে যায়। এমতের পক্ষে ইমাম হাসান রহ. রয়েছেন।

ইমাম মালেক ও তার অনুসারীগণ অনুমতি দিয়েছেন এবং ইমাম শাফেয়ী আওযায়ী আহমদ প্রমুখ পূর্ব অভ্যাসগত হলে জায়েয বলেছেন। অন্যথায় নয়।

সংক্ষেপে বলা যায়, আবু হুরায়রার হাদীসের উপর অনেক আলেমই আমল করেন, এবং যার পূর্ব থেকে অভ্যাস নেই, সে রমযানের এক দুই দিন পূর্বে সতর্কতামূলক রোযা পালন করাকে তারা অপছন্দ করেন। কারো প্রশ্ন জাগতে পারে যাদের অভ্যাস নেই তাদের জন্য কেন নিষেধ করা হলো ?এর উত্তরে বলা যায় যে,

১. যাতে রমযানের রোযার সংখ্যা বৃদ্ধি না হয়। এজন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সন্দেহের দিন রোযা পালন করতে নিষেধ করেছেন এবং রোযা পালনকারীকে তার অবাধ্য বলে ঘোষনা করেছেন। সন্দেহের দিন কাকে বলা হয় ?

ক. ঐ দিনকে, যাকে মানুষ সন্দেহ করে রমযান না কি শাবানের দিন।

খ. যে ব্যক্তি সংবাদ দিয়েছে সে চাঁদ দেখেছে কিন্তু মানুষ তার কথা গ্রহণ করে নি, তার জন্য সন্দেহের দিন।

গ. মেঘলা দিনকে অনেকে সন্দেহের দিন বলেছেন এবং রোযা পালনে নিষেধ করেছেন। এটা বেশীর ভাগ বিদ্বানদের মত।

২. ফরজ ও নফল রোযার মাঝে পৃথক করার জন্য। ফরজ ও নফলের মধ্যে পার্থক্য করা শরীয়তসম্মত। এজন্য ঈদের দিন রোযা পালন হারাম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরজ নামাযকে অন্য কোন নামাযের সাথে মিশ্রণ করতে নিষেধ করেছেন। সালাম অথবা কথার মাধ্যমে পর্থক্য করতে বলেছেন। বিশেষত ফজরের পূর্বেকার সুন্নাত। এ জন্য ফজরের সুন্নাত ঘরে পড়া এবং আদায়ের পরে কিছুক্ষণ শয়ন করা বৈধ।

ولما رأى النبي صلى الله عليه وسلم رجلا يصلي وقد أقيمت صلاة الفجر، قال له : آلصبح أربعا.

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দেখলেন এক ব্যক্তি নামায পড়ছে। এ দিকে ফজর নামাযের ইকামত হচ্ছে। রাসূল বললেন : ফজর কি চার রাকাত?[9]

অনেক অজ্ঞ লোক মনে করেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানের পূর্বে রোযা রাখার নিষিদ্ধের আদেশ দ্বারা উদ্দেশ্য খাবার গ্রহণের জন্য সুযোগ দান। যাতে রমযান এসে খাবার গ্রহণের পথ বন্ধ করার পূর্বে আত্মা তার চাহিদা পুরণ করতে পারে। যারা এটা ধারণা করে, তাদের ধারণা ভুল।

৫-প্রতি মাসে তিন দিন রোযা পালন করা : এ প্রসঙ্গেহাদীসে এসেছে,

عن أبي هريرة رضي الله عنه قال : أوصاني خليلي صلى الله عليه وسلم بثلاث : صيام ثلاثة أيام من كل شهر، وركعتي الضحى، وأن أوتر قبل أن أنام. البخاري:1845

আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত,তিনি রাসূলুল্লাহ সা. সম্পর্কে বলেন : আমার বন্ধু আমাকে তিনটি বিষয়ে উপদেশ দিয়েছেন : প্রত্যেক মাসে তিনটি রোযা পালন করা,দ্বি-প্রহরের পূর্বে দু রাকাআত সালাত আদায় করা ও নিদ্রার পূর্বে বিতির সালাত আদায় করা।[10]

এ তিনটি রোযা আদায় করলে পূর্ণ বছর নফল রোযা আদায়ের সওয়াব লাভের কথা এসেছে। একটি নেক আমলের সওয়াব কমপক্ষে দশগুণ দেয়া হয়। তিন দিনের রোযার সওয়াব দশগুণ করলে ত্রিশ দিন হয়। যেমন আবু কাতাদা রা. বর্ণিত এক হাদীসে এসেছে,

صوم ثلاثة أيام من كل شهر ورمضان إلى رمضان فهذا صيام الدهركله.

‘প্রত্যেক মাসে তিনটি রোযা ও এক রমজান থেকে আরেক রমজান রোযা পালন করলে পূর্ণ বছর রোযা আদায়ের সমপরিমাণ সওয়াব ধরা হয়।’[11]

মাসের যে তিন দিন রোযা পালন করা হবে সে তিন দিনকে হাদীসের পরিভাষায় বলা হয় ‘আইয়ামুল বীয’। এ তিন দিন হল হিজরি মাসের তেরো,চৌদ্দ ও পনেরো তারিখ। বীজ শব্দের অর্থ আলোকিত। এ তিন দিনের রাতগুলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত চাঁদের আলোতে আলোকিত থাকে। আল্লাহর রাসূল সা. এ রোযা গুরুত্ব সহকারে আদায় করতেন। যেমন হাদীসে এসেছে,

عن ابن عباس رضي الله عنهما قال : كان رسول الله صلى الله عليه وسلم لا يفطر أيام البيض في حضر ولا سفر.

ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: ‘রাসূলুল্লাহ সা. সফর ও দেশে থাকা অবস্থায় আইয়ামে বীযের রোযা ত্যাগ করতেন না।’[12]

 

 

[১] বুখারী : ১৮৩৩, মুসলিম : ১৯৫৬

[২] মুসলিম

[৩] বুখারী : ১৯৭১, মুসলিম : ১১৫৭

[৪] নাসায়ী, ছাহীহ তারগীব তারহীব পৃষ্ঠা ৪২৫

[৫] ছহীহ সুনানে আবু দাউদ ৪৬১/২

[৬] বুখারী, মুসলিম।

[৭] বুখারী-২০০/৪, মুসলিম-১১৬১

[৮] বুখারী- ১৯৮৩, মুসলিম- ১০৪৮২।

[৯] বুখারী-৬৬৩

[১০] বুখারী ১৮৪৫

[১১] মুসলিম ১৯৭৬

[১২] নাসায়ী ২৩০৫

রচনায় :-

মুহাম্মদ শাহিদুল ইসলাম

সহকারী অধ্যাপক

ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, ঢাকা।

 

এ সম্পর্কিত আরও পোস্ট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও দেখুন
Close
Back to top button
kiw kow kan